
গুরুত্বপূর্ণ নগর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় দোহাজারী পৌরসভার জামিজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হইতে আর্দশ গ্রাম পর্যন্ত ৯৮ লক্ষ ব্যয়ে আর.সিসি দ্বারা উন্নয়নকাজ চলমান রয়েছে। সড়কটিতে নিন্মমানের সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগে স্থানীয়দের প্রতিবাদে নির্মাণ কাজ বন্ধ রয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় সড়কের কাজ শেষ না হতেই সড়কের বিভিন্নস্থানে ঢালাইয়ে ফাটল ধরেছে। বিষয়টি এলাকাবাসির দৃষ্টিগোচর হলে এলাকাবাসীর মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। সড়ক নির্মাণে দূর্নীতি ও ব্যাপক অনিয়ম তুলে ধরে বিভাগীয় তদন্ত দাবী করে সংশিল্ষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভিন্ন দপ্তরে ডাকযোগে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বিষয়টি তদন্তাধিন আছে বলে জানা গেছে।
এদিকে তদন্তে যাতে সড়ক নির্মাণে নিন্মমানের সামগ্রী ব্যবহারের বিষয়টি ধামাচাপা দেয়া যায় সে লক্ষে উপ-সহকারী প্রকৌশলীর যোগসাজশে গত ২৯ আগস্ট রাতের আঁধারে সড়ক নির্মাণে ব্যবহৃত নিম্নমানের সামগ্রী সরিয়ে নিচ্ছে ঠিকাদার।
ট্রাকভর্তি করে নিম্নমানের সামগ্রী রাতের আঁধারে সরিয়ে নেওয়ার দৃশ্যটি এলাকাবাসি ক্যামেরাবন্দী করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে মুহুর্তেই সেটি ভাইরাল হয়ে যায়। নিন্মমানের সামগ্রী দিয়ে সড়ক নির্মাণের অভিযোগ ওঠার পর থেকে ঠিকাদার ইউসুফ শাক দিয়ে মাছ ঢাকার জন্য বিভিন্ন ছল-চাতুরী শুরু করে। কখনো প্রকৌশলীকে বদলি করার জন্য তদবির, কখনো মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের আশ্রয় নেয়।
তার এহেন কর্মকান্ডে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসি। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সড়কটির বর্তমান ঠিকাদারের লাইসেন্স বাতিল করে নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করে সড়কটি পুণঃনির্মাণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে দাবী জানাচ্ছেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট উপ_সহকারি প্রকৌশলী এস.এম. জমির উদ্দিন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন (ওয়েষ্টিজ) নিম্নমানের মাল সরিয়ে নিচ্ছে এই বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান
leave your comments